খা’মেনির ভয়ংকর মৃ*ত্যু, নীরবতা ভেঙ্গে সত্য উন্মোচন করে যা বললেন ট্রা’ম্প



সম্প্রতি ইসরায়েল ও ইরানের ১২ দিনের যুদ্ধের পর ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, তারা এ যুদ্ধে জয়ী হয়েছে। তার এ মন্তব্যকে ‘মিথ্যা ও হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, খামেনি এক ভয়ংকর মৃত্যু থেকে রক্ষা পেয়েছেন।


নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সোশাল ট্রুথ-এ ট্রাম্প জানান, ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল একসাথে হামলা চালায়। এতে ওইসব কেন্দ্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। 


তিনি আরও বলেন, খামেনি কোথায় লুকিয়ে ছিলেন, তাও তাদের জানা ছিল। তবে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র কেউই খামেনিকে হত্যা করেনি।


তবে কিছু গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব হামলায় ইরানের পারমাণবিক কাজ কিছুটা পিছিয়ে গেলেও পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি।


এদিকে আন্তর্জাতিক সংস্থা পরমাণু সংস্থা আইএইএ যেন ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো পরিদর্শনে করতে পারে সে ব্যাপারেও কথা বলেছেন ট্রাম্প।


তবে ইরান এরই মধ্যে একটি আইন পাস করেছে, যাতে বলা হয়েছে আইএইএ-এর সঙ্গে আর সহযোগিতা করা হবে না। অনেকের মতে, ইসরায়েলের হামলার পরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, আইএইএ যদি জোর করে পরিদর্শনে আসে, তাহলে সেটা কোনো চুক্তির অংশ নয় এবং এর পেছনে খারাপ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। ইরান নিজের স্বার্থ ও জনগণকে রক্ষা করতে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে পারে।

Post a Comment

Previous Post Next Post