প্রশ্ন– আমা’র স্বামীর সাথে আ’চরণের ক্ষেত্রে স’মস্যায় ভু’গছি। আমি জানি সে আমাকে আহ্বান করলে, মা’নসিকভাবে প্রস্তুত না থাকলেও, তার কক্ষে যাওয়া আমা’র জন্য আবশ্যক।
আরও জানি যে মি’থ্যা বলা ন্য’ক্কা’রজ’নক অ’প’রাধ। তবে আমা’র স্বামীকে খুশি করা আমা’র কাছে সবচেয়ে বড় বি’ষয়। এম’তাবস্থায়, আমি প’রিতৃ’’প্ত হয়েছি বলে ভা’ন ধ’রা কী’ জা’য়েয হবে? আসলে আমি এই স’মস্যায় ভু’গছি। আমি মি’থ্যাও বলতে চাই
না, আবার সে আমাকে প’রিতৃ’’প্ত করতে পারেনি এ-কথা বলে তাকে বি’ব্রতও করতে চাই না। এভাবে প’রিতৃ’’প্তির ভা’ন ধ’রা থেকে বি’রতও ‘’হতে পারছি না, আবার সে বি’ব্রত বো’ধ করবে ভ’য়ে তাকে খো’লাখু’লি বলতেও পারছি না। আশা করি আপনি আমাকে এ ব্যাপারে দি’কনির্দে’শনা দেবেন।
স্বামীর অ’পা’রগতা বা যৌ’’’নদু’র্বলতা এ ক্ষেত্রে মূল কা’রণ নয়। কেননা সে হয়ত স’’’ঙ্গ”মে লি’’প্ত হয়ে পড়ে এ’তৎসং’ন্ত্রান্ত কিছু বি’ষয় আ’মলে না এনেই। অথচ সেগু’’লো প্রয়োগ করলে স্ত্রী’র তৃ’’’প্তিঘটা স্বাভাবিক ব্যাপার। আপনাকে পরাম’র্শ দিচ্ছি স্বামী
ফলকথা হল, এ-বি’ষয়ে স্বামীর সাথে সরাসরি কথা বলতে ও তাকে এ বি’ষয়ক বই পুস্তক পড়তে পরাম’র্শ দেয়ায় কোনো মানা নেই। যার এলাজ হয়ত একেবারেই সহ’জ সে বি’ষয়ে ক’ষ্টযা’তনা স’হ্য করে যাওয়ার চাইতে সরাসরি বলে ফেলাই ভালো। অবশ্য
নারীকেও এ-ক্ষেত্রে দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে। এ-ক্ষেত্রে না’রীর যা যা করা উচিত করতে হবে। স্বামীর জন্য সা’জগো’জ করতে হবে। স্বামীকে আদর দিতে হবে। মিলনে তাকে উৎসাহী করে তুলতে হবে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন মু’সলমানদের অবস্থা ভালো করে দেন। আল্লাহই উত্তম জ্ঞানী।
.png)